| দিদির স্ট্রেস আর পোষা রাজ্য কর্মচারি |
--- ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ
ভয় হচ্ছে দিদির শরীর স্বাস্থ্য নিয়ে। অসম্ভব কাজের চাপ, অপদার্থ পারিষদবৃন্দ, ঘুষখোর সাংসদ, তোলাবাজ বিধায়ক, দাঙ্গাবাজ ধর্মনেতাদের আগলে রাখতে গিয়ে নিজের মানসিক স্থিতি না হারিয়ে যায় ওনার।
নয়তো দীর্ঘদিন বকেয়া ডিএ না পাওয়া সরকারি কর্মচারিদের আন্দোলনকে কেউ ঘেউ ঘেউ বলে?
দিদি ভয়ংকর বিচ্ছিরি কবিতা লেখেন মানছি, অসংলগ্ন কথা সহজাত সেটাও মানছি কিন্তু জননেত্রীর এটা ভাষা হবে? তাও ভোটারদের প্রতি? যিনি ভোটের তাগিদে বাঘের পিঠেও চড়ে বসেন তিনি এসব বলছেন মানে স্ট্রেস বাড়ছে।
দিদি কার্ডিও করেন, লম্বা হাঁটেন ও কিন্তু এবার একটু যত্ন নিন নিজের। নয়তো বড্ড রাগ হবে। ঘৃণা ও।
অবশ্য সরকারি কর্মচারিরাও তো ফি মাসে নানা মোচ্ছবে ছুটিযাপন আর বিশ্ব বাংলার কর্ম সংস্কৃতির মাঝে পোষ্যই ছিলেন। যে ভাত কাপড় দেয়, তার গাল ও মেনে নিতে হয়। দ্রোহকালে যদিও পোষ্য কুকুরও কাঁমড়ায়।
ওই যে পার্থ চাটুজ্জে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির স্বশাসনে হস্তক্ষেপ প্রসঙ্গে বলেছিলেন না, ‘‘একশো বার স্বাধিকারে হাত দেব। মাইনেটা তো আমিই দিই।’’
©--- ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ
No comments:
Post a Comment