শ্রী চৈতন্যদেবকেও কোনঠাসা করা হয়েছিল অন্য ভাষা, অন্য ভাব, অন্য ভক্তির বীজবপন করার অপরাধে। এই চত্বরেই। তারপর তিনি আচমকাই নীলাচল এ গেলেন।
ইন্দিরা গান্ধীকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
শোনা যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকেও বাধা দেওয়া হয়েছিল ব্রাহ্ম সমাজ এর বলে।
আমি হিন্দু। আমার মুসলমান-খ্রিস্টানী বন্ধু ও আছে। আমার পাড়ার মন্দিরের সিন্নি ও আসমার গোস্ত দুই ভালো লাগে। আমি ভোরবেলার বীরেন ভদ্র নিয়ে যতটা উত্তেজিত ঠিক ততটাই ঈদের বিরিয়ানি নিয়ে। আমার মসজিদ ভাঙলে খারাপ লাগে, মন্দিরে মাংস ছুড়ে দিলেও।
আমাকে এটা আমার ধর্ম শিখিয়েছে। আমার ধর্ম মানুষ।
Mamata Banerjee আপনার পাশে আছি। কারণ শাস্ত্র মতে আপনার ঢুকতে বাধা নেই তবু রাজনীতি করা হল কারন আপনি চক্ষুশূল। তাদের যারা বাংলার সংস্কৃতি গুলিয়ে দেবার চেষ্টা করছে।
যে মানুষ আমি কি খাবো,ওর ফ্রিজে কি থাকবে, তার হাঁড়িতে কি রান্না হবে তা দেখতে আসে না, তার পাশে থাকাটা এই সময় এ বেশি দরকারি।
চোরেদের ও পাশে লাগে বর্গী এলে দেশে। লড়াই টা চাপাতি-ত্রিশূল বনাম হাতে হাত রেখে ব্যারিকেড গড়ার।
---- ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ
No comments:
Post a Comment