আয়াত জানিনা, মন্ত্রচ্চারন করিনা/
দারুণ বর্ষার বিকেলে তুমি যখন চাপাতি তুলে নিয়েছিলে হাতে,
আমার হাতে ছিল গোলাপ গুলশনের/
তোমার বোনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য।
দারুণ বর্ষার বিকেলে তুমি যখন চাপাতি তুলে নিয়েছিলে হাতে,
আমার হাতে ছিল গোলাপ গুলশনের/
তোমার বোনের হাতে তুলে দেওয়ার জন্য।
যখন ভোরের আজান হতো,
আমরা শুতে যেতাম শোহাগ করে/
সিঁদুর লেপ্টে থাকতো কপাল ভরে,
শরীরে কান পাতলে শোনা যেত প্রেমের গল্প।
এতে ধর্ম ছিলনা,
এ ঠোঁট অন্য ঠোঁটের কখন যেন সীমান্ত পার হতো/
ওপারে ভোরের মেঘনা নদীর জল।
আয়াত জানিনা, মন্ত্রচ্চারন করিনা/
শাঁখের শব্দে সন্ধ্যা নামলে পরে,
তুমি লুকিয়ে টেলিফোন করতে আমায়/
আব্বা আসার আগে।
নামাজ সারা হয়নি কখনো,
লালনের গান মুখস্থ করতে হতো/
যেটুকু সময় পেতাম চিঠি লিখতে হতো।
যে চিঠি জঙ্গিবাদীরা মানব বোমা ভেবে ঘাবড়ে যেত/
চাপাতি ফেলে দিত নতজানু একদল আহাম্মক।
সশব্দে গুটিকয়েক আমরা,
আয়াত বা মন্ত্রচ্চারন করছি ভবিষ্যতের, ভালোবাসার।
ঈদের গুলশনে প্রচুর গোলাপ আজ/
এপার ওপার, আষ্টেপিষ্টে জাপ্টে ধরে আমরা।
মানবতা মুবারক হো!
------ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ
আমরা শুতে যেতাম শোহাগ করে/
সিঁদুর লেপ্টে থাকতো কপাল ভরে,
শরীরে কান পাতলে শোনা যেত প্রেমের গল্প।
এতে ধর্ম ছিলনা,
এ ঠোঁট অন্য ঠোঁটের কখন যেন সীমান্ত পার হতো/
ওপারে ভোরের মেঘনা নদীর জল।
আয়াত জানিনা, মন্ত্রচ্চারন করিনা/
শাঁখের শব্দে সন্ধ্যা নামলে পরে,
তুমি লুকিয়ে টেলিফোন করতে আমায়/
আব্বা আসার আগে।
নামাজ সারা হয়নি কখনো,
লালনের গান মুখস্থ করতে হতো/
যেটুকু সময় পেতাম চিঠি লিখতে হতো।
যে চিঠি জঙ্গিবাদীরা মানব বোমা ভেবে ঘাবড়ে যেত/
চাপাতি ফেলে দিত নতজানু একদল আহাম্মক।
সশব্দে গুটিকয়েক আমরা,
আয়াত বা মন্ত্রচ্চারন করছি ভবিষ্যতের, ভালোবাসার।
ঈদের গুলশনে প্রচুর গোলাপ আজ/
এপার ওপার, আষ্টেপিষ্টে জাপ্টে ধরে আমরা।
মানবতা মুবারক হো!
------ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ
No comments:
Post a Comment